Wellcome to National Portal

🔹 শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, উপমহাপরিদর্শকের কার্যালয়, কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা আবেদীনস(জলিল চত্ত্বর,পুলিশ সুপার বাসভবনের পাশে), ৩৫২, নিউ সার্কিট হাউজ রোড, ওয়ার্ড-১০, মধ্যম বাহারছড়া, কক্সবাজার, মোবাইল: ০১৯১৩-৭৬৯৯১৪, ফোন: +৮৮০২৩৩৩৩৪৭০৫২, শ্রমিক হেল্পলাইন : ১৬৩৫৭ (টোল ফ্রি), ই-মেইল : difecoxsbazar@gmail.com      🔹 বিভিন্ন কারখানা ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা, বকেয়া মজুরী, দুর্ঘটনায় ক্ষতিপূরণ, সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরী, প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা, দৈনিক কর্মঘন্টা, নিয়োগপত্র, পরিচয়পত্র, সার্ভিস বই, বিভিন্ন প্রকারের ছুটি, বিধিবর্হিভূত শ্রমিক ছাঁটাই/টার্মিনেশন/বরখাস্তসহ চাকুরি সংক্রান্ত যেকোন অভিযোগ সরাসরি অথবা অধিদপ্তরের শ্রমিক হেল্প লাইন ১৬৩৫৭ (টোল ফ্রি) নম্বরে কল করে জানানো যায়। কর্মক্ষেত্রে যেকোন সহিংসতা/অপ্রীতিকর ঘটনার অভিযোগ ছাড়াও শ্রম সম্পর্কিত যেকোন তথ্য জানতে কিংবা পরামর্শ নিতে ১৬৩৫৭ (টোল ফ্রি) হেল্প লাইনের সহায়তা নেওয়া যায়। অনুরোধে তথ্য প্রদানকারীর/অভিযোগকারীর পরিচয় গোপন রাখা হয়।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের লাইসেন্স প্রাপ্তি/নবায়ন/সংশোধনী এবং লে আউট প্লান অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সচরাচর প্রশ্ন ও উত্তর

১। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এর লাইসেন্স কত ধরনের? 

বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর ধারা ৩২৬ এবং বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা, ২০১৫ এর বিধি ৩৫৩, ৩৫৪ অনুযায়ী কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর হতে ৬ ধরণের (Types) লাইসেন্স মঞ্জুর করা হয়। যথা—

    (ক) কারখানা; 

    (খ) বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান; 

    (গ) শিল্প প্র্রতিষ্ঠান; 

    (ঘ) দোকান 

    (ঙ) ব্যাংক ও বীমা; 

    (চ) ঠিকাদার সংস্থা। 


ধরণ অনুযায়ী আবার শিল্প বা সেক্টর (Sector) ভিত্তিক শ্রেণি বিন্যাস রয়েছে। যেমন “কারখানা” ধরণটির সেক্টর ভিত্তিক শ্রেণিবিন্যাস হলো—গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, জুতা, রাইচমিল, বেকারী ও ব্রেড ইত্যাদি। অনুরূপভাবে “শিল্প প্রতিষ্ঠান” ধরণটির বিভিন্ন সেক্টর ভিত্তিক শ্রেণিবিন্যাস হলো—নির্মাণ শিল্প, রিয়েল এস্টেট, হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ইত্যাদি। অনলাইনে লাইসেন্স আবেদন করার সময় সঠিক ধরণ এবং সঠিক সেক্টর/শ্রেণিবিন্যাস চিহ্নিত করা আবশ্যক। 


২। নতুন লাইসেন্স/নবায়ন/সংশোধনী/ডুপ্লিকেট কপি পাওয়ার আবেদন কিভাবে করব?

বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা, ২০১৫ এর ফরম ৭৭ অনুযায়ী নতুন লাইসেন্স/নবায়ন/সংশোধনী/ডুপ্লিকেট কপির আবেদন করতে হয়। নতুন কারখানা লাইসেন্স গ্রহণের ক্ষেত্রে ফরম ৭৬ অনুযায়ী লে-আউট প্লান (নকশা) অনুমোদনের আবেদন করা বাধ্যতামূলক। অন্যান্য ধরনের লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য লে-আউট প্লান অনুমোদন প্রয়োজন নেই। বিধি ৩৫৯ অনুযায়ী ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইনে লাইসেন্সসহ নকশা অনুমোদনের আবেদন করা যাবে। লাইসেন্স এর আবেদন করার জন্য প্রাথমিক অবস্থায় Labour Inspection Management Application (LIMA) এর ওয়েবসাইটে (https://lima.dife.gov.bd/register) প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদানের মাধ্যমে নিবন্ধন (Registration) সম্পন্ন করতে হবে। নিবন্ধনের সময় যে User ID এবং Password পাবেন সেটি ব্যবহার করে পরবর্তীতে লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে। এ কারণে প্রত্যেক কারখানা ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের LIMA User ID এবং Password সংরক্ষণ অতীব জরুরি। 


৩। লাইসেন্স আবেদন ফি এবং নবায়ন আবেদন ফি এর পরিমাণ কত?

প্রতিষ্ঠানের ধরণ (কারখানা, বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্র্রতিষ্ঠান, দোকান, ব্যাংক ও বীমা অথবা ঠিকাদার সংস্থা) এবং শ্রমিক সংখ্যা অনুযায়ী লাইসেন্স শ্রেণি/ক্যাটাগরি (এ, বি, সি, ডি, ই, এফ ইত্যাদি) নির্ধারিত আছে এবং সে অনুযায়ী ফি এর পরিমাণ বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা, ২০১৫ এর তফসিল ৭ এ উল্লেখ রয়েছে।


৪। লাইসেন্স প্রাপ্তির আবেদন/নবায়নের ফরম ৭৭ এর সাথে সংযুক্তিতে কি ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে?

লাইসেন্স প্রাপ্তির আবেদন/নবায়নের ফরম ৭৭ এর সাথে সংযুক্তিতে নিচের কাগজ/ডকুমেন্ট সংযোজন করতে হবে—

    (ক) ট্রেড লাইসেন্সের কপি; 

    (খ) ভাড়া চুক্তি/জমি খারিজের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (গ) জাতীয় পরিচয় পত্রের (মালিক / এমডি / সিইও /ব্যবস্থাপক) কপি;

    (ঘ) বিদ্যুতের ডিমান্ড নোট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (ঙ) মেমোরেন্ডাম অফ আর্টিকেল/অংশিদারী চুক্তির কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (চ) কারখানার লে- আউট প্লান অনুমোদনের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (ছ) প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহত ভবনের স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত;

    (জ) ফি পরিশোধের ট্রেজারী চালান প্রদানের মূল কপি (ভ্যাট পরিশোধের চালান সহ);

    (ঝ) মূল লাইসেন্স (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (ঞ) কারখানা/প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক/কর্মচারীর তালিকা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (ট) ফায়ার লাইসেন্স।


৫। লে-আউট প্লান অনুমোদনের আবেদন প্রক্রিয়া কি?

কারখানার লে-আউট প্লান ও সম্প্রসারিত লে আউট প্লান অনুমোদনের জন্য সকল দরখাস্ত ফরম ৭৬ অনুযায়ী অনলাইনে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদানের মাধ্যমে লে আউট প্লান অনুমোদনের আবেদন করা যায়। দরখাস্তের সাথে এ্যামোনিয়া বা ব্লু প্রিন্টে ২ প্রস্থ নকশা দাখিল করতে হবে যাতে বিধি ৩৫৩ অনুযায়ী নিম্ন বর্ণিত বিষয়াবলী অঙ্কিত থাকবে—

    ⦿ বিভিন্ন উৎপাদন প্রক্রিয়ার প্রবাহচিত্র (production flow chart) সহ সংক্ষিপ্ত তালিকা, 

    ⦿ উচ্চতা (Elevation), 

    ⦿ বিভিন্ন ভবনের প্রয়োজনীয় অঙ্কিত প্রস্থচ্ছেদ (Sectional elevation), 

    ⦿ স্বাভাবিক আলোর ব্যবস্থা, 

    ⦿ বায়ু চলাচল ব্যবস্থা (ventilation system);

    ⦿ মেশিন সমূহের অবস্থান; 

    ⦿ খাবার কক্ষ,   

    ⦿ টয়লেট, 

    ⦿ সাইট প্লান (site plan), 

    ⦿ ফ্লোর প্লান ( floor plan), 

    ⦿ জরুরী বর্হিগমন পথ;


লে আউট প্লান অনুমোদনে Bangladesh National Building Code, 2020 অনুসারে কারখানা ও প্রতিষ্ঠানের সকল নকশা বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের একজন স্থপতির সংশ্লিষ্টতার বাধ্যবাধকতা রয়েছে (সূত্র : ৪০.০১.০০০০.১০৩.৩৩.০০১.১৭.১২৬, তারিখ : ৬ জুলাই ২০২১)। আবেদনের সাথে সংযুক্তিতে প্রদেয় ডকুমেন্টের তালিকা নিচে দেওয়াে হ’ল— 

    (ক) ট্রেড লাইসেন্সের কপি; 

    (খ) ভাড়া চুক্তি/জমি খারিজের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (গ) জাতীয় পরিচয় পত্রের (মালিক/ এমডি/সিইও/ব্যবস্থাপক) কপি;

    (ঘ) সয়েল টেস্ট রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (ঙ) স্বীকৃত প্রকৌশলী/প্রকৌশল সংস্থা কর্তৃক প্রণীত স্ট্রাকচারাল ডিজাইন/ড্রইং (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (চ) স্বীকৃত প্রকৌশলী/প্রকৌশল সংস্থা কর্তৃক লোড বিয়ারিং ক্যাপাসিটি সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

    (ছ) স্বীকৃত প্রকৌশলী/প্রকৌশল সংস্থা কর্তৃক ভবন নির্মানের সনদ;

    (জ) স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত ভবনের নক্সা।

 

আবেদন পাওয়ার পর দাপ্তরিক প্রক্রিয়া অনুসরণপূর্বক প্রশাসনিক নির্দেশনার আওতায় পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যে অধিদপ্তরের সেইফটি শাখার একজন পরিদর্শককে (প্রকৌশলী) দায়িত্ব অর্পন করা হয়। উপমহাপরিদর্শকের নির্দেশে দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিদর্শক (প্রকৌশলী) কারখানা লে-আউট প্ল্যান অনুমোদনের মানসম্মত কর্মপদ্ধতি অনুসরণপূর্বক সংশ্লিষ্ট কারখানা সরেজমিনে পরিদর্শন করে উপমহাপরিদর্শকের নিকট প্রতিবেদন দিবেন। সন্তোষজনক প্রতিবেদন/সুপারিশ অনুযায়ী উপমহাপরিদর্শক কারখানার লে-আউট প্লান অনুমোদন প্রদান করেন। কর্মপরিবেশ সন্তোষজনক পাওয়া না গেলে কর্মপরিবেশের উন্নতি/সংশোধনের নিমিত্তে কর্তৃপক্ষকে অবহতি করা হয়।


৬। লাইসেন্স এর মেয়াদ কত তারিখ নির্ধারিত আছে?

বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা, ২০১৫ এর বিধি ৩৫৫(২) বিধানটি ২০২২ সনে সংশোধনীতে পরিবর্তন করা হয়েছে। বিধির সংশোধনী অনুযায়ী প্রতিটি লাইসেন্স এর মেয়াদ যে তারিখে মঞ্জুর করা হয় সে তারিখ হতে ১ (এক) বছর পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে। বিলম্ব ফি ছাড়া লাইসেন্স নবায়নের জন্য নির্ধারিত নবায়ন ফি প্রদানপূর্বক মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে নবায়নের আবেদন করতে হবে।   


৭। মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে লাইসেন্স নবায়নে করণীয়?  

মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে লাইসেন্স নবায়নে বিলম্ব ফি প্রযোজ্য। বিলম্ব ফি এর পরিমাণ নিম্নরূপে নির্ধারিত আছে—

(ক) লাইসেন্স নবায়নের ফি জমা প্রদান করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আবেদন করা না হলে, পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে ফি পরিশোধ করে আবেদন করা হলে লাইসেন্স নবায়নের জন্য ধার্য ফি’র শতকরা পঁচিশ টাকা (২৫%) হারে অতিরিক্ত ফি পরিশোধ করতে হবে। [বিধি ৩৫৫(৬)]

(খ) তিন মাস অতিক্রান্ত হলে নবায়ন ফি'র সাথে উক্ত অর্থ শতকরা পঞ্চাশ টাকা (৫০%) হারে অতিরিক্ত পরিশোধ করতে হবে। [বিধি ৩৫৫(৭)]

(গ) ছয় মাসের মধ্যে আবেদন করা না হলে নবায়ন ফি'র সমপরিমাণ অতিরিক্ত ফি পরিশোধ করতে হবে। [বিধি ৩৫৫(৮)]

(ঘ) মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পরবর্তী এক বৎসরের মধ্যে বিধি অনুযায়ী বিলম্ব ফি প্রদান করে নবায়ন করা না হলে লাইসেন্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল বলে গণ্য হবে এবং কর্তৃপক্ষ সে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার জন্য অভিযোগ ও মামলা দায়ের করতে পারবে [বিধি ৩৫৫(৪)]। এছাড়াও নির্ধারিত সময়ে লাইসেন্স নবায়ন করা না হলে পাবলিক ডিমান্ড রিকভারী (পিডিআর) এ্যাক্ট, ১৯২৩ এর ধারা ৪ অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা/সার্টিফিকেট মামলা দায়ের করা হতে পারে।


৮। সকল প্রকার ফি এবং ভ্যাট পরিশোধ প্রক্রিয়া কি?

নতুন লাইসেন্স/নবায়ন/সংশোধনী/হারানো বা নষ্ট লাইসেন্স এর ডুপ্লিকেট কপির আবেদন/বিলম্ব ফি সহ সকল প্রকার ফি বাংলাদেশ ব্যাংক বা সোনালী ব্যাংকে ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে ১-৩১৪৩-০০০০-১৮৫৪ খাতে অথবা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কোডে জমা প্রদান করে চালানের মূল কপি আবেদনের অন্যান্য সংযোজনীর সাথে জমা প্রদান করতে হবে। সকল ফি, বিলম্ব ফি এর উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। কক্সবাজার জেলার ভ্যাট কোড ১-১১৩৩-০০২৫-০৩১১ । 


৯। লাইসেন্স হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে ডুপ্লিকেট লাইসেন্স পাওয়ার প্রক্রিয়া কি?

লাইসেন্স হারিয়ে ফেললে প্রাথমিক অবস্থায় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশ অথবা থানায় জিডি করতে হবে [বিধি ৩৫৭]। বিজ্ঞাপন বা জিডি’র কপিসহ দোকানের লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে ৫০০ (পাঁচশত) টাকা, অন্যান্য লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে ১০০০ (এক হাজার) টাকা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে ১-৩১৪৩-০০০০-১৮৫৪ খাতে পরিশোধ সাপেক্ষে ফরম-৭৭ অনুযায়ী অনলাইনে আবেদন করা যাবে। সকল ক্ষেত্রে ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। কক্সবাজার জেলার ভ্যাট কোড ১-১১৩৩-০০২৫-০৩১১


১০। লাইসেন্স সংশোধনীর জন্য করণীয় কি?

শ্রমিক সংখ্যা হ্রাস বৃদ্ধি জনিত কারণে শ্রেণি/ক্যাটাগরি পরিবর্তন বা নাম পরিবর্তন বা ঠিকানা পরিবর্তন বা মালিকানা পরিবর্তনের ফলে সংশোধনীর প্রয়োজন হলে ৫০০ (পাঁচশত টাকা) ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে ১-৩১৪৩-০০০০-১৮৫৪ খাতে ফি পরিশোধ সাপেক্ষে ফরম ৭৭ অনুযায়ী আবেদন করতে হবে। দোকানের ক্ষেত্রে ২০০ (দুই শত টাকা) ফি নির্ধারিত। অনলাইনেও নির্ধারিত লিংকে আবেদন করা যাবে। সকল ক্ষেত্রে ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। কক্সবাজার জেলার ভ্যাট কোড ১-১১৩৩-০০২৫-০৩১১ । 


১১। আবেদনের কত দিনের মধ্যে লাইসেন্স পাওয়া যাবে?

নতুন লাইসেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে আবেদনের দিন হতে ৪৫ কর্মদিবস এবং নবায়ন, সংশোধন অথবা হারানো/নষ্ট লাইসেন্স এর ডুপ্লিকেট কপি প্রাপ্তির আবেদনের ক্ষেত্রে ২০ কর্মদিবস সময়ের প্রয়োজন। লাইসেন্স বাতিল বা স্থগিত করার পর পুর্নবহাল করা হলে যে অর্থবছর লাইসেন্স বাতিল বা স্থগিত করা হয় সে অর্থবছর হতে প্রতি বছর বিধি ৩৫৮ অনুযায়ী দ্বিগুণ হারে লাইসেন্স ফি প্রযোজ্য।     


১২। লাইসেন্স পাওয়ার জন্য কোথায় আবেদন দাখিল করতে হবে?

কারখানা, বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্র্রতিষ্ঠান, দোকান, ব্যাংক ও বীমা—এই ৫ (পাঁচ) ধরনের লাইসেন্স এর জন্য মহাপরিদর্শক কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত সারা দেশে ৩১টি জেলায় নিকটস্থ কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপমহাপরিদর্শক এর নিকট আবেদন দাখিল করতে হবে। জনবল সরবরাহকারী ঠিকাদার সংস্থার লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রধান কার্যালয়ে মহাপরিদর্শক বরাবর (ঠিকানা : মহাপরিদর্শক, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, প্রধান কার্যালয়, শ্রম ভবন, ১৯৬, সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণী, বিজয়নগর, ঢাকা-১০০০) আবেদন করতে হবে।

“ সুস্থ শ্রমিক, শোভন কর্মপরিবেশ, গড়ে তুলবে স্মার্ট বাংলাদেশ”


শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়

কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর

উপমহাপরিদর্শকের কার্যালয়, কক্সবাজার

আবেদীনস (জলিল চত্ত্বর,পুলিশ সুপার বাসভবনের পাশে), ৩৫২, নিউ সার্কিট হাউজ রোড, ওয়ার্ড-১০, মধ্যম বাহারছড়া, কক্সবাজার

মোবাইল : +৮৮০১৯১৩-৭৬৯৯১৪, ফোন: +৮৮০২৩৩৩৩৪৭০৫২, শ্রমিক হেল্পলাইন : ১৬৩৫৭ (টোল ফ্রি), ই-মেইল : difecoxsbazar@gmail.com